Md. Nazmul Huda

Name: Md. Nazmul Huda
Father’s Name: Hazi Siddiqur Rahaman
Village: Gobindapur
Batch Year: 1994 (Science Group)
Study: Six To Ten
Blood Group: AB+
Occupation: Business
Mobile : 01815434757
Email: nazmul1978@gmail.com
Present Address: 425, Wilson Road, Bandar, Narayanganj
Website: http://www.naz-it.com
Biography:
*************************
Article: 15
জীবনে কোনো আঘাত পেয়ে থাকলে সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ হচ্ছে সেদিকে আর না তাকিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া।
আপনি কষ্ট পাচ্ছেন তা কাউকে দেখার সন্তুষ্টি দেয়াটা বোকামী।
Article: 14
Everyone hears what you say…
Friends listen to what you say…
Best friends listen to what you don’t say…
Article: 13
When I’m walking in front of u,
I’m protecting u.
When I’m beside u
I’m there for u,
when I’m behind u,
I’m watching over u.
When I’m alone,
I’m thinking of u.
Article: 12
অন্তঃসত্ত্বা সুমি পালিয়ে গেছে ঢাকা অজানা প্রেমিকের হাত ধরে।।
তার স্বামী ছিল প্রবাসে!!
প্রথমে ফোনে আলাপ।
অতঃপর প্রবাসী স্বামীর ভালোবাসাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে রং নাম্বারের প্রেমে রং সুখে ডায়াল!!
এমন চাঞ্চল্যকর ঘটনাটির নীরব সাক্ষী মোবাইল ফোন নামক যন্ত্রটি।।
কয়েক মাস প্রেমের জোয়ারে হাবুডুবু খেয়ে সন্তান প্রসবের পর ফিরে এলো বাপের বাড়িতে।।
প্রেমিক তার নিখোঁজ।
সঙ্গে নিয়ে যাওয়া টাকা পয়সা স্বর্ণালঙ্কার সব খোয়া গেছে।
সুমি হারায় তার সবকিছু শুধু একটা ভুলের কারণে।।
আমাদের সমাজে সুমির মতো হাজার হাজার মেয়ে পরকীয়া প্রেমে লিপ্ত!
নষ্ট হচ্ছে ফুলের মতো সাজানো সুখের সংসার!!
অনেক সময় দেখা যায়, দুই সন্তানের জননী, তার ছোট ছোট মাছুম বাচ্ছাদের ঘরে একা ফেলে, পর পুরুষের হাত ধরে রাতের অন্ধকারে পালিয়ে যায়!!
আপনারা তো মায়ের জাতি, আপনাদের মন খুব কোমল, আদর করে সন্তানের বুকে টেনে নেন।।
যে সন্তানদের দশ মাস দশ দিন নিজের গর্ভে ধারন করেছেন,
খুব কষ্ট করে লালন-পালন করেছেন!
তাদের কে কিভাবে একা ফেলে, পর পুরুষের হাত ধরে পালিয়ে যান???
আপনার সন্তানদের এইভাবে একা ফেলে যেতে কি একটু ও কষ্ট হয় না??
ওহে নারী জাতি!
আপনারা মনে রাখবেন, যে সুখের আশায় আপনারা ফুলের মতো সুন্দর সাজানো সংসার নষ্ট করে পালিয়েছেন,
সে সুখের দেখা কোনদিন ও পাবেন না!!
Article: 11
ক্যান্সারে আক্রান্ত বারো বছরের মেয়েটাকে ডাক্তার আদর করে জিজ্ঞেস করলেন,
“বড় হয়ে কি হতে চাও, মা?”
মেয়েটি বললো, “বড় হওয়া পর্যন্ত বাঁচতে চাই।”
স্বপ্নের কত রঙ!
আকাঙ্ক্ষার কত আঙ্গিক!
বাঁচার আকুতি কত হৃদয়বিদারক!
হাত বিহীন মানুষটার স্বপ্নের কেন্দ্রবিন্দু –
যদি আমার হাতগুলো ঠিক থাকতো!
পা ছাড়া লোকের সাধ তো একটাই –
যদি একদিন চলতে পারতাম সবার মতই।
অন্ধের স্বপ্ন –
যদি একটাবারের জন্য দেখতে পারতাম দুনিয়ার রঙ!!
আর বোবার সব আকাঙ্ক্ষা-
যেন একটু কথা বলতে পারলেই পূরণ হতো!!
মেধাবীর বাবা মা যখন সন্তান গোল্ডেন না পাওয়ার কারণে বকাঝকা করছে, তখন শত বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী সন্তানকে ঘিরে তাদের বাবা মায়ের স্বপ্ন, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার নয়, সে শুধুমাত্র স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুক, আপাতত এটুকুই!
আইসিইউ-র ভেতরের মানুষটা শুধু একটাবার কাঁচের দরজার এপাশে বেরুতে চায়!
আপনি যখন লিখাটা পড়ছেন, ঠিক এই মূহুর্তে মৃত্যুশয্যায় হাজারো মুমূর্ষের আর একটা মাত্র নিঃশ্বাস নেয়ার হাহাকার!
এ হাহাকার দুনিয়ার শত ডিপ্রেশনকে ভুলিয়ে দেয়!
শীতের রাতে ফুটপাত, বাসস্টপ কিংবা রেলস্টেশনে মানুষের রাত্রি যাপন করার দৃশ্য বস্তিবাসীদের কষ্টও ভুলিয়ে দেয়। দিনশেষে তার একটু মাথাগোঁজার ঠাঁইটুকুন রয়েছে, এদের সেটাও নেই!
আপনার গ্রামের সবচেয়ে বড়লোক, শহরের উঁচু দালান দেখে নিজেকে হতভাগ্য ভাবেন!
দুনিয়ার ধোঁকার বস্তু, কখনো কাউকে তৃপ্ত করবে না! যেন হাওয়াই মিঠাই!!
আপনি যত অপূর্ণতায় ভোগেন, ভেবে দেখবেন, ‘আপনার সৃষ্টিকর্তা আপনাকে এমন অনেক কিছু দিয়ে রেখেছেন যা অনেকের কাছে এখনো স্বপ্ন।’
যে চোখ দিয়ে পড়ছেন, অনেকের সেই চোখে আলো নেই। তিনবেলা পেটপুরে খেয়ে, ভালো জামাকাপড় পরে, স্বাচ্ছন্দ্যে দুনিয়ার জমিনে চলতে পেরে, সুস্থ থেকেও যদি আপনি বলেন ডিপ্রেশনে আছেন, বেঁচে থাকতে ভালো লাগছে না বলেন, তাহলে আপনি জেনে বুঝে সৃষ্টিকর্তাকে দোষারোপ করছেন!
কিন্তু সমস্যা একটাই- আমরা শুধু অন্যের সুখটাই দেখি!! আর সেটিই বোধহয় আমাদের আসল অসুখ!!!
Article: 10
হাঁসাতে সবাই পারে,
তেমনি কাঁদাতেও পারে সবাই ।
কাঁদিয়ে যে মানাতে পারে,
সেই হচ্ছে সত্যি কারের বন্ধু ।
আর কাঁদিয়ে যে নিজেও কেঁদে ফেলে,
সে হচ্ছে সত্যি কারের ভালোবাসা ।
Article: 09
আমি কখনই তোমার সুখের মুহুর্তে তোমার পাশে থাকতে চাই না,
কেননা এই সুখটা কেবল তোমারই,
তোমার সুখ তুমি একাই ভোগ করবা ।
কিন্ত আমি তোমার দুঃখ গুলো ভাগ করে নিতে চাই,
যাতে এই দুঃখ গুলো তোমাকে বেশিক্ষন আঁকড়ে ধরতে না পারে ।
আমি ছায়া হয়ে সবসময় পাশেই আছি ।
Article: 08
ভালবাসার মানুষের সাথে বিয়ে না হওয়াটাই বোধ হয় ভাল।
বিয়ে হলে মানুষটা থাকে,
ভালবাসা থাকে না।
আর যদি বিয়ে না হয়
তাহলে হয়তো’বা ভালবাসাটা থাকে, শুধু মানুষটাই থাকে না।
মানুষ এবং ভালবাসা এই দুয়ের মধ্যে
ভালবাসাই হয়ত বেশি প্রিয়।
Article: 07
এমন একজন কে বিশ্বাস করবে
যে তোমাকে দুঃখ দিয়ে নিজেকে আপরাধী মনে করে ।
এমন একজন কে ভালোবাসো
যার ভিতর সারাক্ষন তোমাকে হারানোর ভয় থাকবে,
তোমার সাথে কথা না বললে বা না দেখলে
তোমাকে খুঁজে বেড়াবে…….
Article: 06
বিশুদ্ধ ভালোবাসা এবং সন্দেহ কখনো এক সাথে বাস করতে পারে না।
দরজা দিয়ে যখন সন্দেহ প্রবেশ করে,
ভালোবাসা তখনই বের হয়ে যায়!!!!!
Article: 05
যে ভালবাসা হঠাৎ করে হয়।
সে ভালবাসা হঠাৎ করেই ভেঙ্গে যায়।
তাই কাউকে ভালো লাগলে একটু সময় নেয়া উচিৎ।
কারন,অপরিনত ভালবাসা যা দেয়,
তার থেকে বেশি কেড়ে নেয়!!!!!
Article: 04
দুনিয়াটা বড়ই অদ্ভুত।
তাইতো মানুষ চিনতে আজও ভুল করি।
কে ভালো চায় আর কে খারাপ চায় কেন যে তা বুঝতে পারি না…..
আসলেই বাস্তবতার কাছে মানুষ পুরোপুরি অসহায়।
Article: 03
যে তোমায় বুঝতে চায় না,
তার কাছে বারবার নিজেকে প্রকাশ করতে যেও না…
কারন সে তোমাকে কখনো বুঝবেনা
বিনিময়ে তুমি অনেক কষ্ট পাবে…
Article: 02
হঠাৎ করে কিছু মানুষ জীবনে আসে ক্ষনিকের জন্য,
আবার হঠাৎ করে চলে যায় ঘুর্নিঝড়ের মত,
ধ্বংস লণ্ডভণ্ড করে দিয়ে যায় মনের সাজানো বাগান কে।
Article: 01
সব ভালোবাসার গল্পের শুরুটা কিংবা শেষটা এক হয় না…
পৃথিবীর বেশিরভাগ ব্যর্থ ভালোবাসার গল্পটায় কোন একটা মানুষ এক পাশ থেকে অন্য মানুষটাকে ভালোবাসে,
কিন্তু অন্যপাশ থেকে সেই মিষ্টি পরি টি তাকে ভালোবাসে না …
যে মানুষটা এক পাশ থেকে কাউকে ভালোবাসে,
তার মনের মধ্যে প্রতিনিয়ত ঝড় চলতে থাকে …
সেই ঝড়ে তার জগতটা প্রতি মূহুর্তে লন্ডভন্ড হয়ে যেতে থাকে …
অন্য পাশের সেই মিষ্টি পরি টি সেই ঝড়ের আওয়াজই শুনে না,
সেই ঝড়ের লণ্ডভণ্ড করে দেয়াটা একদমই টের পায় না !!
যে মানুষটা এক পাশ থেকে কাউকে ভালোবাসে,
সে ভয়াবহ দোটানায় ভুগতে থাকে …
কখনো কখন তার মনে হয়ঃ
“যদি কিছু হয় …
চেষ্টা করেই দেখি না, বলেই দেখি না..
যদি কিছু হয় !!”
ক্ষণিক পরেই তার মনে হয়ঃ
“কিন্তু জোর করে তো কিছু হয় না … থাক,
হাল ছেড়ে দিই এর চেয়ে !!”
প্রতিনিয়ত “যদি” আর “কিন্তু” এর সাথে সে যুদ্ধ করতে থাকে …
সেই যুদ্ধে প্রতি মূহুর্তে সে আহত হয়,
যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকে …
ঐ পাশের মিষ্টি পরি টি তবুও ঐ যুদ্ধের তীব্রতা কিছুতেই টের পায় না !!
মিষ্টি পরি টির জীবনে চলে আসে অন্য মানুষ।
এক পাশে থাকা সেই মানুষটির প্রিয় শের সায়েরি লিখক ফিরাক বলেছেন
“বদল যায়ে আগার মালী
চামান হোতা নাহি খালি”
সত্যিই মালী মিষ্টি পরির বাগানে প্রবেশ করেনি বলে বাগান খালি থাকেনি।
মিষ্টি পরির বাগানে মধুর লোভে প্রবেশ করে অন্য মালী।
মিষ্টি পরি আর একা নেই,
তার জীবনে হয়ত নেমে আসে স্বর্গসুখ।
নাহ… সেখানেই শেষ নয়,
হয়তো মিষ্টি পরি টার বিয়ে হয়ে যায় অন্য কার সাথে।
দিন শেষে,
এক পাশ থেকে ভালোবাসতে থাকা মানুষটা তাই একা,
বড্ড একাই …!!
তাইতো সেই বাচ্চা কাল থেকে এক পাশ থেকে ভালোবাসতে থাকা মানুষটার সঙ্গি হয় একটিই গান
“কোন স্বর্গসুখের আশায়
তুমি ভুলে ছেড়ে যাবে আমায়।
তুমি ভুলে যাবে আমায়।
এতো বড় পৃথিবীতে
তুমি ছাড়া আমি একা
আমি বাঁচবো কি করে গো
না পেলে তোমার দেখা।
কেন নেবে তুমি বিদায়
কোন স্বর্গসুখের আশায়
তুমি ভুলে ছেরে যাবে আমায়।
তুমি ভুলে যাবে আমায়।”
কেউ কেউ নিজের “ইগো’ এর সাথে যুদ্ধ করে জিতে যায় এবং চেষ্টা করতে থাকে,
তাদেরকে বলা হয়
“ছ্যাচড়া” …
আর বাকিরা
“ইগো আর বিবেকে” এর কাছে হেরে গিয়ে এক পাশে বসে কষ্ট পেতে থাকে,
তাদেরকে বলা হয়ঃ
“ব্যর্থ”
এক পাশ থেকে ভালোবাসার গল্পে তাই কোন “হ্যাপি এন্ডিং” নাই …
মুখোমুখি দুটো মানুষ কাচের দেয়ালের ওপাশে দাঁড়িয়ে থাকে শুধু …..
চোখের জলের বৃষ্টিতে একজন শুধুই ভিজতে থাকে …
সেই মিষ্টি পরি টা কে ঐ বৃষ্টি একটাবারের জন্যও ছুঁয়ে যায় না …
উহু,
যেতে পারেই না!!
যদি এক ফোঁটা বৃষ্টিও ওপাশের থাকা মিষ্টি পরি টা কে ছুঁয়ে যেতে পারত,
যদি এক চিমটি কষ্টও তাকে স্পর্শ করতে পারতো…
তাহলে চোখ বুজে সে সামনের মানুষটার হাত ধরে ফেলতো …
অবশ্যই ধরে ফেলতো !!”
কিন্তু
মিষ্টি পরি টা ঐ বৃষ্টির ফোটার স্পর্শ পায়না বলেই সেই ব্যর্থ মানুষ টা রাত জাগে,
দিন কাটায় একা……
বড্ড ভীষণ একা!!
তারপর সেই ব্যর্থ মানুষ ভুল করে কল্পনায় ভালোবাসার গল্পটা লিখে ফেলে …
কল্পনার কাগজে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা জুড়ে থাকে
“তুমি আর আমি” …
সেই
“তুমি আর আমি” মিলে শরবত হয়ে সত্যি সত্যি কখনো “আমরা” হয় না …
কিন্তু ততক্ষণে কল্পনায় অনেকটা পথ একসাথে হাঁটা হয়ে যায় !!
পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা কলমের কালি দিয়ে লেখা বিন্দু বিন্দু আবেগের সিন্ধু সমান ভালোবাসার গল্পটা হুট করে ঝাপসা হয়ে যায় …
“তুমি” এসে ফিসফিস করে “আমি” কে একটা ইরেজার হাতে তুলে দিয়ে বলেঃ
“ভুলে যাও … মুছে ফেলো সব আস্তে আস্তে !!”
একটা “ইরেজার” হাতে নিয়ে “আমি” নামের একজন পাগলের মত তার ভালোবাসার গল্পটা মুছে ফেলতে চায় …
প্রতিটা সূর্য উঠা সকালে,
মুছে ফেলতে চায় প্রতিটা দুপুর…..
মুছে ফেলতে চায় প্রতিটা বিকেল…..
মুছে ফেলতে চায় প্রতিটা সন্ধ্যায় !!
কলমের কালি মুছে না …
ইরেজারটাই শুধু ক্ষয়ে যায় …
ভালোবাসা মুছে না …
“মিষ্টি পরি” মুছে না …
হৃদয়টা শুধুই ক্ষয়ে যায়…
তিল তিল করে ক্ষয়ে যায়,
যেতে হয় !!”
তারপর একদিন খুব বিকেলে
আহত ক্লান্ত হৃদয়টা তে
“কষ্ট” অনুভব হয়
যন্ত্রণা হয়……
বড্ড, ভীষণ যন্ত্রণা!!
কাউকে না পাওয়ার “শুণ্যতা” নিয়ে
দিন কাটানো যায়
ভালোই থাকা যায়
কিন্তু
পেয়েও আবার হারানোর “কষ্ট” নিয়ে “যন্ত্রণা” নিয়ে
দিন কাটানো যায় না
ভালো থাকা যায় না….
উহু,
একদমই না!!
তাই,,
বুকের খাচায় পেয়ে হারানোর “কষ্ট” পোষার চেয়ে,
না পাওয়ার “শুণ্যতা” টা পোষাই বরং ভালো….
এটাই ঢের ভালো!!
ভালো থাকুক মিষ্টি পরি টা।
হুম……।
ভালো থাকুক,
বড্ড বেশী ভালো থাকুক সেই মানুষটার বুকের বাম পাশে অনবরত দুকপুক করতে থাকা কারাগার এর গোপন সেল এ যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত সেই মিষ্টি পর টি।